
সুন্দরগঞ্জে ভূমিদস্যুতা প্রতিষ্ঠায় ফেইসবুকে
সংবাদদস্যুতা
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ভূমিদস্যুতা প্রতিষ্ঠায় সংবাদদস্যুতা করে ফেইসবুকেও ছড়িয়েছে এ সাইবার ক্রাইম।
সংবাদদস্যুদের দৌরাত্ম্য আশঙ্কাতীতহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় মর্যাদা হারাচ্ছেন প্রকৃত ও পেশাদার সাংবাদিকরা।
জানা যায়, সম্প্রতি একাধিক ফেইসবুক আইডিতে পোষ্ট ও সংবাদ মাধ্যম নামীয় লিঙ্ক শেয়ার করা করে সংবাদদস্যুরা ছড়িয়েছে সাইবার ক্রাইম। এতে প্রকৃত তথ্যকে আড়াল করে বিভ্রান্তিকর মনগড়াভাবে সাইবার ক্রাইম ছড়িয়েছে কথিত সাংবাদিকরা।
ঐ ২ ফেইসবুক আইডিতে শেয়ারকৃত গণমাধ্যম লিঙ্কে পৃথক শিরোনাম হিসেবে লেখা হয়েছে–সুন্দরগঞ্জে মায়ের জমি ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে ছেলেমেয়েদের মধ্যে দ্বন্দ্বের অভিযোগ উঠেছে, ‘সুন্দরগঞ্জে ভাইয়ের জমি তথ্য গোপন করে নিজ নামে নামজারির অভিযোগ উঠেছে’।
বিভ্রান্তিকর ও মনগড়াভাবে ভূমিদস্যুদেরকেই প্রশ্রয় দিয়ে তাদের কাছে জিম্মিদশায় থাকা মা গোলেজা বেগমের ধারণকৃত ছবি ও ভিডিও প্রচার করা হয়।
ভিডিও ধারণকালে একটি প্রশ্নোত্তরে যাতে ৪ বোন, ভাতিজা, ভাগ্নেসহ আলামিনের ভূমিদস্যুতা আড়াল করে অন্য পেশে জবাব দেন, এ ধরণের অপ-কৌশল অবলম্বন করে। এসব প্রচারণায় অপরপক্ষ সাংবাদিক আবু বক্কর সিদ্দিকের নাম উল্লেখ করা হলেও তাঁর কোন বক্তব্য লেখা হয়নি। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারি কর্মকর্তা, সহকারি কমিশনার (ভূমি) লেখা হলেও কারো কোন বক্তব্য উল্লেখ নেই।
তাছাড়া, স্থানীয়দেরসহ আইনজীবিকে নিয়ে কয়েকদফা সালিশ-বৈঠক, জমি-জমার হিসেব সম্পর্কে কারো কোন বক্তব্য নেই ঐসব প্রচারণায়।
পক্ষপাতিত্বমূলক সংবাদের ন্যায় প্রচারণার মাধ্যমে সম্মান ক্ষুন্ন করায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান সাংবাদিক আবু বক্কর সিদ্দিক।
তিনি বলেন, সাংবাদিকতা জীবনে ২৫ বছর পার করেছি। নির্ভীক সাংবাদাকতা, অনুসন্ধানীমূলক নিরপেক্ষতা’ সাংবাদিকতা, বস্তুনিষ্ঠ ও আধুনিক সাংবাদিকতা, জন-দুর্ভোগ বিষয়ে উত্তম সাংবাদিকতা, খবরের অন্তরালে খবর লেখায় ইতমধ্যে বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম নির্বাচিত অ্যওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছে। কোন দিন কোন রাজনৈতিক দলে সুবিধা নিয়ে পরিচয় বহন করিনি। দুর্গত, নির্যাতিত, নিপীড়িত, অসহায় মানুষ, গোষ্ঠি বা সমাজের উন্নয়নে কাজ করেই চলছি।
প্রতিবাদী ও বস্তুনিষ্ঠ কলম সৈনিক হিসেবে নির্যাতন, হামলা-মামলার শিকার হয়েছি, বর্তমানেও সাইবার নিরাপত্তা আইনের একটি মামলায় আছি।
প্রথম তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআই’র তদন্তে আমার সংবাদে সংশ্লিষ্ট অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদনে আমাকে অব্যাহতির জন্য অনুরোধ জানান।
পরে মামলার বাদীর নারাজী মোতাবেক পক্ষপাতিত্বমূলক প্রতিবেদনে আমাকে জড়িয়েছেন শামীম হাসান সরদার নামে সিআইডি পুলিশের একজন কর্মকর্তা।
আইনগত মোকাবেলায় বাদী-তদন্তকারী কর্মকর্তার যোগসাজশীমূলক প্রতিবেদনের বিষয়টি প্রমাণিত হবে। এরপর, বাদী যে নিজেই সাইবার নিরাপত্তা আইন লঘংন করে আমাকে আসামী করেছেন। সে বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে আমি প্রস্তুত। কারণ, কখনো মিথ্যার সঙ্গে আপোষ হয়নি।
অন্যায়কে প্রশ্রয় দেইনি- তাই।
সাংবাদিক আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, প্রেস ক্লাব-সুন্দরগঞ্জ’র সভাপতি, ঢাকা প্রেসক্লাব’র সাংগঠনিক সম্পাদক ছাড়াও স্থানীয় সংবাদকর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত কেশ ক’টি সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়েছে, গঠন করেছি, গঠনতন্ত্র লিখেছি। একাধিক পত্রিকায় বার্তা, সহকারী বার্তা সম্পাদক হিসেবে নিয়োজিত থেকে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে কৃতিত্বের সনদপত্র অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। তাই, আজ লিখতে পেলাম- ‘সংবাদদস্যুতা’।
প্রকৃতপক্ষে ২০২০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারী আমার পিতা একটি দলিলে ৫ দাগে ৪৬শঃ জমি লিখে দেন। যার দলিল নং-২১৮৯/২০। দলিলে বর্ণিত ১নং গ্রহীতা আমার ২৬শঃ, ২নং গ্রহীতা আলামিনের ২০শঃ।
এ সময় তখন আলামিন গরুচুরি ও পাঁচারে সহযোগিতার অভিযোগে একটি মামলায় জেলহাজতে ছিল। আমার খরচে দলিল হলেও আমাদের পিতা আলামিনকে কোন প্রকার জমি দিতে চাননি। কারণ, অসুস্থ্য বৃদ্ধ পিতাকে ধারালো অস্ত্রের মূখে জিম্মি করে আগেই আলামিন ৩টি দলিলে ৭৬শঃ, অপর ছোট ভাই আশরাফুল আরো কিছুটা বেশি পরিমাণের জমি দলিল করে নিয়েছে। তারা ঐসব জমি শান্তিপূর্ণ ভেগ-দখল করে। এক দাগে মোট ২০শঃ জমির অন্য খতিয়ান ভুক্ত হয় ৪শঃ অবশিষ্ট ১৬শঃ জমির মধ্যে দলিলে উল্লেখ করা হয় ১০শঃ।
আর ৬ শতকসহ অপর ৪ শঃ মিলে পারিবারিক গোরস্থান নির্ধারণপূর্বক বাবাকে সেখানেই দাফন করা হয়। সেখান থেকে ঘর সরিয়ে নেয়ার কথা থাকলেও ভূমিদস্যু আলামিন এখন তার বাড়ি বলে দাবী করে ২০শঃ জমিই ঐ দলিলমূলে দাবী করছে।
এদিকে, দলিলে বর্ণিত আমার অংশের ২৬শঃ জমির মধ্যে একটি দাগে আমার বসতবাড়ি বিদ্যমান।
বসতবাড়ি, একটি দাগের ৪২৫৭ দাগে ৫শঃ জমিতে অবস্থিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ৪৪৫৫ দাগের কিছু অংশ থেকে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারী আমার ২ মেয়ের নামে ১৮শঃ জমি দলিল করে দিই।
এতে আলামিন চরম ক্ষীপ্ত হয়ে ঐ জমি হস্তগত করার গভীর ষড়যন্ত্র করতে থাকে। বড় ভাই গোলজার হোসেন, তার ছেলে আঙ্গুর মিয়া, ৪ বোনসহ বড় বোনের তার ছেলেদের নিয়ে আমার দলিল ও পৈত্রিকসূত্রেপ্রাপ্ত ৫২শঃ জমি, ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ পরিবার-পরিজনের উপর হামলা, লুটপাট, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, হুমকী-ধামকী, ভয়-ভীতি প্রদান, দেশীয় অস্ত্রে হত্যার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখে।
ফলে পরিবার-পরিজন নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। বাবার জীবদ্বশায় বোনদের সহযোগিতায় আলামিনসহ ৩ ভাই বাবাকে বাধ্য করে নামে লিখে নেয়া ছাড়াও জমিজমা, গাছপালা, গরু-ছাগল বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে। আমার বড় ভাই সোয়া ৪ বিঘা ও মা ৬ বিঘা জমি নষ্ট করে নানাভাবে সংসারের ক্ষতিসাধন করতে থাকায় আমার মায়ের কাছ থেকে ৬০শঃ ও বিগত অন্য ৩১/১৯৮৭ নম্বর মোকদ্দমায় বিজ্ঞ সিঃ সহঃ জজ আদালত (সুন্দরগঞ্জ)-এর মাধ্যমে রায়প্রাপ্ত হন। একই মামলায় শৈশবকালে আমি আমার নামীয় পৌণে ৩ বিঘা জমি বাবাকে ফেরৎ দিই। তখন থেকে আমার বাবা আমাকে জমি লিখে দিতে চাইলেও আর নেইনি।
এরপর, আমাকেসহ আমার ২ মেয়েকে প্রাণে মেরে হোক আর উচ্ছেদ করে দিয়ে হোক জমিজমা হস্তগত করতে অন্যান্য ভাই-বোন, ভাতিজা ও ভাগ্নেদের নিয়ে ফন্দি আটতে থাকে।
গত ৮ জানুয়ারী বাবার মৃত্যুর পর মাসহ ৪ ভাই ৪ বোন মিলে ৯ জনের স্থলে আমার নাম বাদ রেখে ৮জনের নাম উল্লেখপূর্বক জালিয়াতিমূলক ওয়ারিশনামা প্রস্তুত করে।
এরপর, মাকে বড়বোনের বাড়িতে নিয়ে তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী দলিল লেখক মোখলেছুর রহমানের নিকট মায়েরপ্রাপ্ত অংশে জমির পরিমাণের চেয়ে ৩ গুণ বেশি পরিমাণের জমি ৩টি দলিলে লিখে রাখে।
সুযোগ খুঁজতে থাকে ঐসব দলিল সম্পাদনে মাকে কীভাবে সুন্দরগঞ্জ সাব-রেজিঃ অফিসে নিয়ে যাওয়া যায়। কারণ, পেশাগত কারণে প্রত্যহ সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলা শহরে আমার অবস্থান করা। আমি যাতে একদিন উপজেলা শহরে না যেতে পারি।
এজন্য আলামিনসহ গ্রহীতা ও তাদের সহযোগিরা সুযোগ খুঁজতে থাকে।
একপর্যায়ে, বিভিন্ন অপরাধমূলক ও গরুচোর চক্রসহ স্থানীয় কয়েকজনের সমন্বয়ে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬ ঘটিকায় পরিকল্পিতভাবে আমার ছোট মেয়েকে কলেজ মোড়ে ডেকে নিয়ে গেলে মিশুক/অটোবাইকে ৮ জন মিলে জোড়পূর্বক অপহরণের পরদিনই (১৭ ফেব্রুয়ারি/২০২৫) মাকে ফাঁকি দিয়ে ডেকে নিয়ে গিয়ে সবাই মিলে দলিল ৩টি সম্পাদন করে নেয়। যার দলিল নং- ১৩৮৯, ১৩৯০ ও ১৩৯১।সবগুলো দলিলে মাকে দাতা করে।
ভূমিদস্যু চক্র আমার ভাই-বোনসহ অন্যান্যরা আগের রাতেই নিশ্চিত করেছে যে, অপহৃত মেয়ের জন্য আমি বাড়ির দক্ষিণ দিকে যাব। আর সুন্দরগঞ্জ সাব-রেজিঃ অফিস বাড়ির উত্তর দিকে ১২ কিলোমিটার দূরে।
এরপর, অপহরণকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বার বার চেষ্টা করে অপহৃতার নামীয় ১৮শঃ জমি থেকে অর্ধেকাংশ জমি লিখে নিতে।
অপহরণকারী চক্রের সঙ্গে আলামিনসহ আমার বোন, ভাগ্নে ও ভাতিজাদের মাঝে ঐ জমি নিয়ে আলোচনা কষতে বিষয়টি ব্যাপকভাবে জানাজানি হতে থাকে আমার ১৩ বছরের মেয়েকে জমি-জমার সূত্র ধরেই পরিকল্পিত অপহরণে আমার ভাই-বোন ও ভাতিজা-ভাগ্নেরা পাড়ার কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে অপহরণের ঘটনা ঘটিয়েছে।
অপহরণকারীরা অন্য অপরাধ জগতের হওয়ায় আলামিনের সঙ্গে আগেই এ চুক্তি হয়। আস্তে আস্তে আমার বড় বোন-ভাই, ভাতিজারাস সবাই সম্মিলিতভাবে এ ঘটনায জড়িয়ে অপহৃতাকে জীবনের জিম্মি রেখে জমি হস্তগত করা।
অপহরণকারীরা বিষয়টি বুঝতে পায় অপহৃতার নামীয় জমির মূল্য অনেক। তাই, আমার ভাই-বোনেরাও পাত্তা পায়নি। এই জমির জন্যই হয় মেরে ফেলা, নয় তো ফিরে এনে আলামিনের ছেলেকে দিয়ে বিয়ে দেয়া আর না হয় ২ বোনের কোন একজনের ছেলেকে দিয়ে বিয়ে দেয়ার পরিকল্পনায় ব্যর্থ হয়ে আলামিনসহ বোনেরা সবাই তা প্রকাশ করতে থাকে। ভাই-বোনেরা আমার ছোট মেয়েকে জিম্মি করে দাবী করতে থাকে লাখ লাখ টাকা ও বিষয়-সম্পত্তির।
অপ্রাপ্ত দলিলে ভূমিদস্যুতা করতে থাকে এরা। আর এদেরকে প্রশ্রয়ে সংবাদদস্যুতার ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে করার কথা জানান সাংবাদিক আবু বক্কর সিদ্দিক।
প্রাপ্ত তথ্যে আরো জানা যায়, আমার ছোট ভাই আলামিন, ভাতিজা, ভাগ্নে ও বোনেরা মায়ের কাছ থেকে যে জমি দলিল করে নিয়েছে তাতে বাবার কবর (৬শঃ জমি পরিবারিক কবরস্থানের জন্য) রয়েছে।
এছাড়া যেসব জমিতে আমার বসতবাড়ি, দোকানসহ দখলের বিশেষ চিহ্ন আছে।
এরা সেসব স্থানেই দখলের চিহ্ন উল্লেখ করে এসব দলিলে। আর এসব দলিলমূলেই আমার স্বত্বদখলীয় জমি, ঘরবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, অন্যান্য ফসলী জমি, গাছ-বাঁশসহ পরিবার-পরিজনে হামলা, প্রকাশ্য অস্ত্র প্রদর্শন, হুমকী, ভয়-ভীতি প্রদান অব্যাহতে রাখাসহ নানাভাবে ক্ষতিসাধন করছে।
ঐ সব অযৌক্তিক ও অতিরিক্ত পরিমাণের দলিলমূলে জমির দাবী, দখল নিতে অস্ত্রের ঝঙ্কার, ৯০ দশকে বাবাকে ফেরৎ দেয়া মায়ের নামীয় দলিলমূলে জমির দাবীতে, হামলা, লুটপাট, জমি নামে লিখে নিতে পরিকল্পিতভাবে মেয়েকে অপহরণ, বড় মেয়েসহ পরিবারের নিরাপত্তাহীনতার ফলে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দরকার। এরআগে, একজন এসআই তদন্ত করতে আসলে প্রকাশ্যের ধারালো ছোরা ও লাঠি প্রদর্শন করে।
সাংবাদিক আরো জানান, পারিবারিক কবরস্থানের জায়গায় আমারও পৈত্রিক অংশ আছে।
আমার অংশে নামজারিতে সমস্যা কী ! বাবার দেয়া দলিলে (২১৮৯/২০২০) বর্ণিত জমি পরবর্তী দলিলে উল্লেখ করে দ্বন্দ্ব ভূমিদস্যুতা নয় কী ! নামজারি খারিজ খতিয়ানের যে পরিমাণ জমি উল্লেখ করা হয়েছে।
আমার দলিলকৃত ২৬শঃ ও পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত অংশে পৌণে ৪৪শঃ জমিতে নাম জারি আছে।
আমার প্রাপ্যতা পরিমাণ ৫২ শতক জমি। কথিত অপ-সাংবাদিকদের পরিবেশিত খবর নামধারী গণমাধ্যমে প্রকাশে একদাকে যেমন হাস্যকর।
অপরদিকে এসব ভূমিদস্যুদের প্রতিষ্ঠায় সংবাদদস্যুতা করার সামিল বলে বিবেচিত হয় প্রচারণাগুলো।
এ ব্যাপারে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ কামনা করছি।